সূত্র জানিয়েছে, গত ২৭ সেপ্টেম্বর বৈরুতে নাসরুল্লাহ নিহত হওয়ার পর হিজবুল্লাহর নেতৃত্ব সমস্যার মুখে পড়ে। তবে এর ৭২ ঘণ্টার মধ্যে নতুন সামরিক নেতৃত্ব গঠন করা হয়। ইসরায়েলের চলমান হামলার মধ্যেও নতুন নেতৃত্ব কাজ করে যাচ্ছে। অর্থাৎ কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী, দক্ষিণ লেবাননে হিজবুল্লাহর যোদ্ধারা লড়াই করছেন ও রকেট হামলা চালাচ্ছেন।
হিজবুল্লাহর নতুন নেতৃত্ব গোপনে কাজ করছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনটির একজন কমান্ডার। তবে সদস্যদের সঙ্গে নতুন নেতারা কীভাবে যোগাযোগ করছেন বা নেতৃত্বে কারা রয়েছেন, সে বিষয়ে কিছুই বলেননি তিনি। নাসরুল্লাহর মৃত্যুর পর হাসেম সাফিয়েদ্দিন তাঁর স্থলাভিষিক্ত হবেন বলে ধারণা করা হচ্ছিল। তবে তিনিও পরে ইসরায়েলের হামলায় নিহত হন।
হিজবুল্লাহকে আগে যেমন ভয়ংকর মনে করা হতো, এখনো তেমনই আছে বলে মনে করেন ইসরায়েলভিত্তিক গবেষণাপ্রতিষ্ঠান আলমার বিশ্লেষক আব্রাহাম লেভাইন। তিনি বলেন, এটা সত্য যে ইসরায়েলের হামলায় হিজবুল্লাহর নেতৃত্ব ক্ষতিগ্রস্ত হলেও ইসরায়েলের মানুষ বা সেনাসদস্যদের ওপর হামলা চালানোর ক্ষেত্রে তাদের সক্ষমতা কমে যায়নি।