আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের চার বিচারকের ওপর ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা


আইসিসি এ পদক্ষেপকে আন্তর্জাতিক বিচারিক প্রতিষ্ঠানের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা বলে উল্লেখ করেছে। তারা বলেছে, আইসিসি হলো এমন একটি প্রতিষ্ঠান, যা ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ শিকার কোটি কোটি ভুক্তভোগীর কাছে ন্যায়বিচার ও আশার প্রতীক হয়ে উঠেছে।

বিচারপতি বোসা এবং ইবানেজ কারানজা দুজনই ২০১৮ সাল থেকে আইসিসির বেঞ্চে আছেন। ২০২০ সালে তাঁরা আপিল চেম্বারের একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। ওই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আইসিসির কৌঁসুলিকে আফগানিস্তানে মার্কিন সেনাদের বিরুদ্ধে কথিত যুদ্ধাপরাধের আনুষ্ঠানিক তদন্ত শুরু করার অনুমতি দেওয়া হয়।

২০২১ সাল থেকে আদালত আফগানিস্তানে মার্কিন সেনাদের বিরুদ্ধে তদন্তকে অগ্রাধিকার দেওয়া থেকে সরে আসে। এর পরিবর্তে তারা আফগান সরকার ও তালেবান বাহিনীর বিরুদ্ধে ওঠা অপরাধের অভিযোগগুলোর ওপর গুরুত্ব দিতে শুরু করে।

আইসিসির বিচারপতিরা গত নভেম্বরে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, সাবেক ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা প্রধান ইয়োভ গ্যালান্ট এবং ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাসের নেতা ইব্রাহিম আল মাসরির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছিলেন। মার্কো রুবিও বলেন, নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা অনুমোদনের পক্ষে রায় দিয়েছিলেন বিচারক আলাপিনি গ্যানসৌ এবং হোহলার।



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *