গণ-অভ্যুত্থানের মূল স্পিরিট ছিল বৈষম্যমূলক ব্যবস্থার মূলোৎপাটনের লক্ষ্যে রাষ্ট্রব্যবস্থার সংস্কার। সেই রাষ্ট্রসংস্কারের অংশ হিসেবে অন্তর্বর্তী সরকার ১১টি সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় যে পার্বত্য চট্টগ্রামের বেলায় পার্বত্য চুক্তিবিরোধী এবং জুম্ম স্বার্থপরিপন্থী রাষ্ট্রীয় নীতির কোনো পরিবর্তন ঘটেনি।
জেএসএস বলেছে, আগের সরকারগুলোর মতো বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেও পাহাড়ি জনগণের ওপর দমন-পীড়ন, ভূমি বেদখল ও উচ্ছেদ, সাম্প্রদায়িক হামলা ও অগ্নিসংযোগ, অনুপ্রবেশ চলছে। এ ছাড়া পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের দাবিতে আন্দোলনরত জনগণকে ‘সন্ত্রাসী’, ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী’, ‘অবৈধ অস্ত্রধারী’ হিসেবে তকমা দেওয়া হচ্ছে। জুম্ম নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার মতো মানবতাবিরোধী কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।