আন্দোলনে বিএনপি-জামায়াতের ভূমিকার গুরুত্ব উল্লেখ করে গণ অধিকার পরিষদের এই নেতা বলেন, ‘এই আন্দোলনের সামনের সারির অনেকেই আমাদের ছাত্র অধিকার পরিষদের ছিল, তাই বলে আমরা তো নিজেদের মাস্টারমাইন্ড দাবি করতে পারি না। এই আন্দোলনে বিএনপি-জামায়াতের অংশগ্রহণ না থাকলে আন্দোলন সফল হতো না।’
নুরুল হক বলেন, হুট করে নির্বাচন দিলেই বর্তমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে না। কারণ, অনেকের অনেক ক্ষুধা রয়েছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ওপর মানুষের আস্থা রয়েছে। কিন্তু আশঙ্কা তাঁর চারপাশের মানুষদের নিয়ে। দেশের সংস্কার সম্পন্ন করতে হবে। দ্বিকক্ষবিশিষ্ট ও সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনব্যবস্থা চালু করতে হবে।
পার্বত্য অঞ্চলে অস্থিতিশীলতা ও আসন্ন দুর্গাপূজার দিকে ইঙ্গিত করে নুরুল হক বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামকে অস্থিতিশীল করার জন্য ভারত ষড়যন্ত্র করছে। পাহাড়িদের ভারত উসকানি দিচ্ছে। এসব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করার জন্য সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। সামনে দুর্গাপূজা আসছে, সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। সর্বোচ্চ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হবে, যাতে সনাতন ধর্মের লোকেরা পূজা পালন করতে পারেন।