ক্রোসেত্তো বলেন, ‘রাশিয়ার হুমকি নিয়ে মিত্রদেশগুলোর উদ্বেগ বাড়ছে। এমনকি (ইউক্রেন নিয়ে) যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা থাকলেও রাশিয়ার শিল্প-উৎপাদন এখনো সামরিক খাতে কেন্দ্রীভূত। সহসা তা বেসামরিক খাতে রূপান্তরের কোনো লক্ষণ নেই।’
ইউক্রেনে ২০২২ সালে হামলা শুরুর পর তিন বছর পার হলেও যুদ্ধের পক্ষে এখনো দেশটির জনসমর্থন অক্ষুণ্ন রয়েছে বলে দাবি করেন ক্রোসেত্তো।
পরিসংখ্যানের উৎস উল্লেখ না করে ক্রোসেত্তো দাবি করেন, রাশিয়া ১০ লাখের বেশি সেনা হারিয়েছে। চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসেই প্রাণ গেছে দুই লাখ সেনার।