পদ স্থগিত হওয়া নেতারা হলেন জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মাহফুজুল আলম, সহসভাপতি নূর হোসেন, সদস্য ইমরান খন্দকার, মহানগর যুবদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাসুদ রাঢ়ি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন, ৩০ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সদস্যসচিব মো. জাহিদ, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব কামরুল হাসান, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক মশিউর রহমান, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন, বরিশালের হিজলা উপজেলা বিএনপির সদস্যসচিব দেওয়ান মো. মনির হোসেন এবং যুবদলের মো. রুবেল ও মো. ফাহিম।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আপনার বিরুদ্ধে বরিশালে বালুমহালের দরপত্র নিয়ে এক সেনাসদস্যকে মারধর ও মালামাল ছিনিয়ে নেওয়ার মতো সহিংস ও জবরদস্তিমূলক কার্যক্রমে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে, যা দলীয় শৃঙ্খলার পরিপন্থী। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে আপনার প্রাথমিক সদস্যপদসহ সব সাংগঠনিক পদ আগামী ছয় মাসের জন্য স্থগিত করা হলো।’