বগালেকের সঙ্গে থানচির তুমাতুঙ্গি ও তিন্দুতে ভ্রমণেও নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়েছে। তবে থানচির তুমাতুঙ্গি ও তিন্দু বড়পাথর এলাকা পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হলেও সেখানে পর্যটকদের থাকতে দেওয়া হচ্ছে না। রাতে উপজেলা সদরে পর্যটকদের থাকতে হচ্ছে বলে জানান ট্যুরিস্ট গাইড সমিতির সভাপতি মো. মামুন।
জেলা হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক জসীম উদ্দিন বলেন, রুমা ও থানচি হচ্ছে জেলার পর্যটনের প্রাণশক্তি। প্রকৃতিপ্রেমী হাজারো মানুষ বনবাদাড়ে, ঝিরি-ঝরনায়, পাহাড়ে, পাহাড়ি গ্রামে ঘুরে বেড়ায়। সেখানে গড়ে ওঠা কমিউনিটি ট্যুরিজম ও হোম স্টে ট্যুরিজমই স্থানীয় পাহাড়িদের অন্যতম আয়ের উৎস। দুই উপজেলায় যাওয়া-আসার পথে জেলা শহরও পর্যটকমুখর থাকে। জেলার সব পর্যটন স্পট পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত করে দিলে পর্যটকদের ভিড় বাড়বে।
রুমা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আদনান চৌধুরী বলেন, পর্যটকেরা আসতে শুরু করেছেন। তাঁদের মাধ্যমে বগালেক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা না থাকার বিষয়টি অন্যরাও জানার সুযোগ পাচ্ছেন। পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে আকর্ষণীয় অন্য স্থানগুলোতেও পর্যায়ক্রমে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হবে।