আরেক প্রতিবেশী বলেন, প্রথমে এয়ারগানটি পার্শ্ববর্তী এলাকার রাতুল নামে একটি ছেলের কাছে ছিল। পরে সোহান এটি কিনেছিল। তাঁদের ঠিকানা অনুযায়ী রাতুলের বাড়িতে গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। পরে পুরুলিয়া মোড়ে রাতুলের বাবা মো. জাকারিয়ার সঙ্গে কথা হয়। তিনি বলেন, তাঁর ছেলে রাতুল ঢাকার একটি শুটিং ক্লাবের সদস্য ছিলেন। রাতুল খুলনা থেকে একটি এয়ারগান কিনেছিলেন। পরে যেখান থেকে কেনা সেখানেই আবার সেটি ফেরত দিয়েছিলেন। এরপর এয়ারগানটি সোহান কিনেছিলেন।
রোববার রাতে সোহানের বাড়ি থেকে সেনাবাহিনীর উদ্ধার করা অস্ত্রটি সেই এয়ারগান কি না, তা নিশ্চিত করে বলতে পারেননি মো. জাকারিয়া।
এ ঘটনায় আজ মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত থানায় কোনো মামলা হয়নি। এ বিষয়ে ওসি আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, সোহান ও তাঁর বাবার নামে এর আগের কোনো মামলা পাওয়া যায়নি। তাঁদের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে।