গোলাগুলিতে রাজমিস্ত্রি নিহত: সুনামগঞ্জের দুর্গম গ্রামে অস্ত্রবাজির নেপথ্যে কী


হাতিয়া গ্রামে এক পক্ষের নেতৃত্বে আছেন স্থানীয় কুলঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান যুবলীগ নেতা একরার হোসেন, অন্য পক্ষে ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আতিকুর রহমান। এই দুজনই থাকেন সিলেটে। গ্রামে সক্রিয় তাঁদের অনুসারীরা। রোববার রাতে সেনাবাহিনীর অভিযানে বন্দুক, পাইপগান, গুলিসহ আটক হওয়া চারজনই একরার হোসেনের লোক।

হাতিয়া গ্রামের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের পাশে কয়েকটি দোকান। এ প্রতিবেদক নৌকা নিয়ে প্রথমে সেখানে যান। একটি দোকানে বসে কয়েকজন কথা বলছিলেন। রোববারের ঘটনা নিয়ে বিরক্তি প্রকাশ করেন তাঁরা। মধ্যবয়স্ক একজন বলছিলেন, ‘ঘটনা কুনতা না, ইতা তারার ক্ষমতা আর স্বার্থ নিয়া ঠেলাঠেলি। কুনতা অইলেই বন্দুক বার করিলাইন। মাঝখানও পুরা গাঁওর বদনাম।’



Source link

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *