কারখানাশ্রমিক হালিম মোল্লা বলেন, গাজীপুরের সফিপুর থেকে চন্দ্রা যেতেই সময় লাগছে দুই থেকে তিন ঘণ্টা। কোনো অবস্থাতেই যেন গাড়ি এগোচ্ছে না। যানবাহনের গতিও অনেক কম। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
আজ বৃহস্পতিবার গাজীপুরের অবশিষ্ট ৫০ শতাংশ পোশাক কারখানায় ছুটি হওয়ার পর বিকেলে যানবাহনের চাপ বাড়বে। ঈদযাত্রা নির্বিঘ্ন করতে পুলিশের পক্ষ থেকে তিন স্তরবিশিষ্ট নিরাপত্তাব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মহাসড়কে কাজ করছেন চার হাজার পুলিশ সদস্য। আছেন সেনাবাহিনী ও বিজিবি সদস্যরাও।